ঢাকার নবাবগঞ্জের বান্দুরা ব্রিজের ওপরে দীর্ঘদিন ধরে টোলের নামে চাঁদা আদায় করছিলেন একটি প্রভাবশালী চক্র।
ঢাকার নবাবগঞ্জের বান্দুরা ব্রিজের ওপরে দীর্ঘদিন ধরে টোলের নামে চাঁদা আদায় করছিলেন একটি প্রভাবশালী চক্র। গত ৩রা নভেম্বর ‘বান্দুরা ব্রিজে টোলের নামে চাঁদাবাজি চলছেই’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হলে চাঁদা আদায় বন্ধ হয় যায়। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠে পুরো উপজেলায়। যোগাযোগ মাধ্যমেও সোচ্চার হয়ে উঠে সুশীল সমাজ।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার সকালে থেকে কাউকে আর ব্রিজের ওপর থেকে টাকা আদায় করতে দেখা যাচ্ছে না। আগে ব্রিজের ওপর গাড়ি থামিয়ে টাকা আদায়ের কারণে যে যানজটের সৃষ্টি হতো দুদিন ধরে সেটাও কম। সংবাদ প্রকাশের পর পরই সটকে পড়ে টাকায় আদায়কারী যুবকরা।
মঙ্গলবার সকালে বান্দুরা ব্রিজে গিয়ে দেখা যায় নির্বিঘে যানবাহনগুলো চলাচল করছে। ব্রিজের ওপর থামিয়ে কেউ আর চাঁদায় আদায় করছে না। ফলে যানজটও কিছুটা কম ছিল। ব্রিজের ওপর থেকে চাঁদা আদায় বন্ধ হওয়ায় খুশি ব্রিজের উপর চলাচলকারী ইজিবাইক চালক ও সাধারণ মানুষ।
কয়েকজন ইজিবাইক চালক জানান, চাঁদাবাজরা ৫ টাকা নিলেও ব্যবহার করত খুবই খারাপ। আমরা বাধ্য হয়েই তাদেরকে টাকা দিতাম। প্রকাশ্যে এমন চাঁদাবাজি বন্ধ হওয়ায় আমরা খুশি। তবে সেই সাথে শঙ্কিত। কারন এর আগেও একাধিকবার ব্রিজের ওপর থেকে চাঁদা আদায় বন্ধ করা হলেও কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও প্রকাশ্যে চাঁদা উঠাতো প্রভাবশালীরা। এবারও যাতে পুনরায় সে ধরনের ঘটনা না ঘটে সেদিকে প্রশাসনকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রশাসন যদি এবারও চাঁদাবাজি বন্ধ রাখতে না পারে তাহলে প্রশাসনের উপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা উঠে যাবে বলে মনে করেন তারা।
বান্দুরা ব্রিজে কোন ইজারা না হলেও দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে টোল আদায় করে আসছিলেন প্রভাবশালী একাধিক চক্র। প্রশাসন থেকে একাধিকভাবে টোল আদায় বন্ধ করলেও কিছুদিন যেতে না যেতে আবারও প্রকাশ্য চাঁদা আদায় করতো প্রভাবশালী চক্রটি।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার সকালে থেকে কাউকে আর ব্রিজের ওপর থেকে টাকা আদায় করতে দেখা যাচ্ছে না। আগে ব্রিজের ওপর গাড়ি থামিয়ে টাকা আদায়ের কারণে যে যানজটের সৃষ্টি হতো দুদিন ধরে সেটাও কম। সংবাদ প্রকাশের পর পরই সটকে পড়ে টাকায় আদায়কারী যুবকরা।
মঙ্গলবার সকালে বান্দুরা ব্রিজে গিয়ে দেখা যায় নির্বিঘে যানবাহনগুলো চলাচল করছে। ব্রিজের ওপর থামিয়ে কেউ আর চাঁদায় আদায় করছে না। ফলে যানজটও কিছুটা কম ছিল। ব্রিজের ওপর থেকে চাঁদা আদায় বন্ধ হওয়ায় খুশি ব্রিজের উপর চলাচলকারী ইজিবাইক চালক ও সাধারণ মানুষ।
কয়েকজন ইজিবাইক চালক জানান, চাঁদাবাজরা ৫ টাকা নিলেও ব্যবহার করত খুবই খারাপ। আমরা বাধ্য হয়েই তাদেরকে টাকা দিতাম। প্রকাশ্যে এমন চাঁদাবাজি বন্ধ হওয়ায় আমরা খুশি। তবে সেই সাথে শঙ্কিত। কারন এর আগেও একাধিকবার ব্রিজের ওপর থেকে চাঁদা আদায় বন্ধ করা হলেও কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও প্রকাশ্যে চাঁদা উঠাতো প্রভাবশালীরা। এবারও যাতে পুনরায় সে ধরনের ঘটনা না ঘটে সেদিকে প্রশাসনকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রশাসন যদি এবারও চাঁদাবাজি বন্ধ রাখতে না পারে তাহলে প্রশাসনের উপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা উঠে যাবে বলে মনে করেন তারা।
বান্দুরা ব্রিজে কোন ইজারা না হলেও দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে টোল আদায় করে আসছিলেন প্রভাবশালী একাধিক চক্র। প্রশাসন থেকে একাধিকভাবে টোল আদায় বন্ধ করলেও কিছুদিন যেতে না যেতে আবারও প্রকাশ্য চাঁদা আদায় করতো প্রভাবশালী চক্রটি।
No comments