- :-:ব্রেকিং নিউজ:-: -

-:-ব্রেকিং নিউজ-:----দৈনিক ঢাকা.২৪ অনলাইন নিউজ পোর্টালে ইউনিয়ন,উপজেলা,পৌরসভা,জেলা,মহানগর,বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রবাসী পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন। তার নাম ও ছবিসহ নিউজ প্রচার করা হবে।। DHAKA.24(দোহার নবাবগঞ্জ এর খবর)****অভিনন্দন নির্মল রঞ্জন গুহ সভাপতি, আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ। আফজাল বাবু সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ।

ঢাকার দোহার নবাবগঞ্জ সংসদীয় অাসন পুনঃবিন্যাস চাই.


ঢাকার দোহার নবাবগঞ্জ সংসদীয় অাসন পুনঃবিন্যাস চাই। অথ্যার্ত নবাবগঞ্জ সংসদীয় এলাকা অাগের মতো ঢাকা -২ নবাবগঞ্জ অাসন চাই। এ দাবি যেন সময়ের দাবি হয়ে উঠেছে নবাবগঞ্জ বাসীর। অামরা যেন স্বাথীনতা পুর্ববতী অবস্হায় ফিরে গেছি। অামরা দোহার থানা থেকে অায়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে প্রায় দ্বিগুন অথচ উন্নয়নের সুষম বন্টন হচ্ছে না। বর্তমান ঢাকা -১ অাসনের দুই প্রভাব শালী কর্নধার একজন প্রধানমত্রীর বানিজ্য উপদেষ্টা অার একজন অাওয়ামিলীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য। এরা দুজনেই দোহারের। তারা শুধু দোহারেরই উন্নয়ন করছে। দোহারে তারা মেগা মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে অথচ নবাবগঞ্জে কোন নামমাত্রের উন্নয়নই হাতে নেয়নি। অথচ নবাবগঞ্জ থানা প্রাচীন কাল থেকেই প্রসিদ্ধ। নবাবগঞ্জের বুক চিরে বয়ে গেছে ইসামতি নদী ও প্রাচীন অামলের তৈরী রাস্তা। যে রাস্তা পৃথিবীর ইতিহাসে দীর্ঘতম রাস্তা দৈর্ঘ ৩০০০ কিঃ মিঃ। ১৫৪০ সালে দিল্লীর সম্রাট শের শাহ এই রাস্তাটি তৈরী করেছিলেন। শের শাহ রাস্তাটির নাম দিয়েছিলেন শেরই অাজম পরে ইংরেজরা নাম দিয়েছিলেন গ্রান্ড ট্র্যাংক রোড। প্রাচীন অামলের নবাবগঞ্জের কলাকোপা ও বান্দুরা ছিল ঐতিহাসিক নগরী। তখনকার যুগে পুর্ববঙ্গের ব্যবসা বানিজ্যের তীর্থস্হান ছিল কলাকোপা। এই নবাবগঞ্জে পুর্বকাল থেকে শিক্ষা ও রাজনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে উন্নত। এখানে জন্ম মহা কবি কায়কোবাদের। এখানে জন্ম অাঃ ওয়াসেক মিয়ার যিনি ছিলেন নিখিল ভারত ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি শ্রী পদ্য ও হলওয়েল মনুমেন্ড অান্দোলনের জনক। পক্ষান্তরে দোহার ছিল অবহেলিত এক জনপদ। রাস্তাঘাট ছিল না। তারা পায়ে হেটে বকস্ নগর এসে লঞ্চে ঢাকা যেত। দোহারে হাট ছিলনা। বর্তমান যে হাট অাছে তার নাম ছিল দেবী নগর হাট অনেকে হোসেন মিয়ার হাট বলতো । এই হাট মিলিয়েছে অালগীচরের অাঃ রইস হোসেন মিয়া তার জায়গার উপর। দোহারে কোন কলেজ ছিল না। দোহারের অনেক ছাত্র ছাত্রী নবাবগঞ্জ কলেজে পড়তো। দোহারে উন্নয়ন শুরু হয়েছে নব্বই দশকের পরে নাজমুল হুদার হাত ধরে। অথচ নবাবগঞ্জে দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন চোখে পড়ে না। দোহারে  এখন শহরে পরিবেশ বিরাজ করছে। নবাবগঞ্জ অাগের মতোই রয়ে গেল। এভাবে দুই অাসন এক থাকলে একসময় নেতা শুন্য হয়ে পড়বে নবাবগঞ্জ থানা। তাই ২০১৯ এর নির্বাচন যেন অাগের নিয়মে হয়। তার জন্য জোরালো অান্দোলন করে দাবি অাদায় করতে হবে। অামরাও বর্তমান সরকারের উন্নয়নের স্রোতে ভাসতে চাই। প্রচারেঃ নওবাবগঞ্জ বাসি

No comments

Powered by Blogger.