মহাকবি কায়কোবাদের পর দোহার- নবাবগঞ্জ -এ সাহিত্য কর্মে যাঁর বিশেষ অবদান তিনি দেওয়ান আবদুল হামিদ
দেওয়ান আবদুল হামিদ(১৯২৪-১৯৮৯):
---------- মহাকবি কায়কোবাদের পর দোহার- নবাবগঞ্জ -এ সাহিত্য কর্মে যাঁর বিশেষ অবদান তিনি দেওয়ান আবদুল হামিদ । তিনি ১৯২৪ খ্রী:১লা আগস্ট মাঝিড়কান্দা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তাঁর পিতার নাম তফিজ উদ্দিন দেওয়ান এবং মাতার নাম তাছিরুননেছা খাতুন । তিনি ১৯৪০সালে নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিক পাস করেন, এবং দীর্ঘ ৪০ বছর পর ১৯৮০ সনে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম. এ ডিগ্রী লাভ করেন । তিনি ১৯৪৪ সালে সরকারের বনবিভাগে চাকরিতে যোগদান করেন। এবং ১৯৮৪ সালে নবাবগঞ্জ থানা সদরে শিশু বিতানের প্রতিষঠাতা প্রিন্সিপাল হিসেবে যোগদান করেন । ---------- তিনি ছিলেন, মহাকবি কায়কোবাদেের অত্যন্ত ভক্ত, অনুরাগী ও স্নেহভাজন। স্কুল জিবনে কবির আশীর্বাদ নিয়ে তাঁর সাহিত্যকর্মে যাএা শুরু । প্রথমে, কবিতা রচনা, পরে সাহিত্যের অন্যান্য শাখায় তাঁর অবাধ বিচরণ।
---------তিনি দীর্ঘ ৪৭ বছর নিরলস সাহিত্যচর্চা করে গেছেন। তিনি একাধারে কবি, গীতিকার, প্রাবন্ধনিক ও গবেষক । প্রবন্ধ সাহিত্যে তিনি একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছেন। সব ধরণের রচনা মিলে তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩২টি ।
----- একজন সংগঠক ও সমাজসেবী হিসেবে তার পরিচিতি ছিল। সুসংগঠক হিসেবে তিনি দোহার-নবাবগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষা, সমাজ সেবামুলক সংগঠন গড়ে তুলার ব্যাপারে অগ্রনী ভুমিকা পালন করেন । আমাদের নওজোয়ান ক্লাব (মহব্বত পুর) এর অন্যতম প্রতিস্ঠাতা এবং" নওজোয়ান" নামকরনের প্রস্তাবক ছিলেন তিনি। ------ এই ক্ষুদ্র পরিসরে এই মহত ব্যক্তিত্তের সাহিত্যকর্ম ও ব্যক্তিগত গুনাবলীর বিষয়ে বর্ননা করা সম্ভব নয়। রাস্ট্র ও সমাজের বিভিন্ন প্রর্যায় থেকে দেওয়ান আব্দুল হামিদের তৈরী করা সমাজসেবা মূলক সংগঠন ও সাহিত্য কর্ম সংরক্ষণের উদ্যগ গ্রহন করতে হবে, আর তাহলেই আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম তার ব্যপারে জেনে, সমাজসেবা মূলক কাজ ও সাহিত্য রচনায় উতসাহীত হবে। -জাহানুর অালম (রিবল) ইউ.এ.ই. ০৪-০৯-২০১৮ ইং
---------- মহাকবি কায়কোবাদের পর দোহার- নবাবগঞ্জ -এ সাহিত্য কর্মে যাঁর বিশেষ অবদান তিনি দেওয়ান আবদুল হামিদ । তিনি ১৯২৪ খ্রী:১লা আগস্ট মাঝিড়কান্দা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তাঁর পিতার নাম তফিজ উদ্দিন দেওয়ান এবং মাতার নাম তাছিরুননেছা খাতুন । তিনি ১৯৪০সালে নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিক পাস করেন, এবং দীর্ঘ ৪০ বছর পর ১৯৮০ সনে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম. এ ডিগ্রী লাভ করেন । তিনি ১৯৪৪ সালে সরকারের বনবিভাগে চাকরিতে যোগদান করেন। এবং ১৯৮৪ সালে নবাবগঞ্জ থানা সদরে শিশু বিতানের প্রতিষঠাতা প্রিন্সিপাল হিসেবে যোগদান করেন । ---------- তিনি ছিলেন, মহাকবি কায়কোবাদেের অত্যন্ত ভক্ত, অনুরাগী ও স্নেহভাজন। স্কুল জিবনে কবির আশীর্বাদ নিয়ে তাঁর সাহিত্যকর্মে যাএা শুরু । প্রথমে, কবিতা রচনা, পরে সাহিত্যের অন্যান্য শাখায় তাঁর অবাধ বিচরণ।
---------তিনি দীর্ঘ ৪৭ বছর নিরলস সাহিত্যচর্চা করে গেছেন। তিনি একাধারে কবি, গীতিকার, প্রাবন্ধনিক ও গবেষক । প্রবন্ধ সাহিত্যে তিনি একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছেন। সব ধরণের রচনা মিলে তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩২টি ।
----- একজন সংগঠক ও সমাজসেবী হিসেবে তার পরিচিতি ছিল। সুসংগঠক হিসেবে তিনি দোহার-নবাবগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষা, সমাজ সেবামুলক সংগঠন গড়ে তুলার ব্যাপারে অগ্রনী ভুমিকা পালন করেন । আমাদের নওজোয়ান ক্লাব (মহব্বত পুর) এর অন্যতম প্রতিস্ঠাতা এবং" নওজোয়ান" নামকরনের প্রস্তাবক ছিলেন তিনি। ------ এই ক্ষুদ্র পরিসরে এই মহত ব্যক্তিত্তের সাহিত্যকর্ম ও ব্যক্তিগত গুনাবলীর বিষয়ে বর্ননা করা সম্ভব নয়। রাস্ট্র ও সমাজের বিভিন্ন প্রর্যায় থেকে দেওয়ান আব্দুল হামিদের তৈরী করা সমাজসেবা মূলক সংগঠন ও সাহিত্য কর্ম সংরক্ষণের উদ্যগ গ্রহন করতে হবে, আর তাহলেই আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম তার ব্যপারে জেনে, সমাজসেবা মূলক কাজ ও সাহিত্য রচনায় উতসাহীত হবে। -জাহানুর অালম (রিবল) ইউ.এ.ই. ০৪-০৯-২০১৮ ইং
No comments