- :-:ব্রেকিং নিউজ:-: -

-:-ব্রেকিং নিউজ-:----দৈনিক ঢাকা.২৪ অনলাইন নিউজ পোর্টালে ইউনিয়ন,উপজেলা,পৌরসভা,জেলা,মহানগর,বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রবাসী পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন। তার নাম ও ছবিসহ নিউজ প্রচার করা হবে।। DHAKA.24(দোহার নবাবগঞ্জ এর খবর)****অভিনন্দন নির্মল রঞ্জন গুহ সভাপতি, আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ। আফজাল বাবু সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ।

আমরা যারা ২০০০সালের আগে জন্মেছি। আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না😉,

আমরা যারা ২০০০সালের আগে জন্মেছি।
আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না😉,

তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম😜
যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম আমার হাত নাই🙋।একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো🚦,

আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম🤗আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম🤑দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে,😇সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম 😓।

রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে💥কারেন্টের💡 সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম😜।স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে দৌড়াদৌড়ী করে যেতাম🏃🏃।ক্লাসে কলম কলম খেলা🖋,খাতায় ক্রিকেট খেলা🏏,চোর👽-ডাকাত👻-বাবু😘-পুলিশ 🤗খেলতাম। অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েক জন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা দিতাম আর ও কত কি😎।

এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম🍿,হাওয়াই মিঠাই🍣 খেতে না পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত😑।হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার🚁 গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম👫।

স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন👰 দেখবো বলে। শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে😬। এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা👽,সিন্দবাদ,👺রবিনহুড,👹ম্যাকাইভার👦 দেখার জন্য পুরো সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম😬।

 ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা😭 মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতম😈 কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে😜 আমরা যখন কোন দোকান দিতাম তখন কাঁঠাল গাছের পাতাকে টাকা হিসাবে ব্যবহার করতাম..
আর বৃস্টিতে ভিজে স্কুলে যেতাম, সকালে ঘুম থেকে উঠে মক্তবে যেতাম, আর বৃষ্টিতে ভিজে ফুটবল খেলার মজাই ছিল অন্য রকমের এক আনন্দের মূহুর্ত,, এখন আমরা এই গুলো খুব মিস করি যা এই বর্তমান জেনারেশনরা বুঝবেনা,, আমরা এখন হারে হারে টের পাচ্ছি ছোটবেলাটা ছিল কত সুন্দর আনন্দের সময়,, আরতো মদন কটকটির কথা ভুলতে পারবোনা কিন্ত এখন আর সেগুলো চোখে দেখতে পাইনা,, আর এখনকার জেনারেশনের ছেলে মেয়ে গুলো দেখতেও পাবেনা হয়তো,, যা আমরা পেয়েছি,,,, সত্যি সেই দিন গুলো খুব মিস করি,, আর ক্রিকেট খেলার কথাও ভুলার মতোনা।
বিকেলে কুতকুত,কানামাছি,🤓গোল্লাছুট 🏃না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত😓 ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে😎। নানু বাড়ি,দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়🤗ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়🤔ডিসেম্বর মাস ও শীতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল😍
তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো🙄,ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি
সত্যি আমাদের সময়টা কতইনা আনন্দের ছিল। ছোটবেলাটাকে খুব মিস করছি এখন।
আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো ,নিশ্চই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??

আসলেই ঐ দিন গুলোকে খুব মিস করি😥😥
হয়ত এখনকার Generation
এই বিনোদন গুলো আর পাবে না......♥♥♥♥

No comments

Powered by Blogger.